শুক্রবার আরজি কর মামলায় স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই। নতুন করে তিনজনের ওপর নজর রাখা হচ্ছে বলে উল্লেখ করেছে। তাঁদের কল রেকর্ডও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এরা কারা, সে বিষয়ে স্পষ্ট করা হয়নি। আদালতের নির্দেশ মেনে শুক্রবার হাইকোর্টে কেস ডায়েরি নিয়ে যায় সিবিআই। সেই সঙ্গে স্টেটাস রিপোর্টও জমা দেয় গোয়েন্দা সংস্থা। আর তাতেই প্রমাণের কথা উল্লেখ করে সিবিআই জানিয়েছে, এটা ধর্ষণ।
এদিন আদালতে যে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা করেছে সিবিআই তাতে এও উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই ঘটনা বৃহত্তর ষড়যন্ত্র হতে পারে। বিচারপতি ঘোষ বলেন, “আমি জানতে চাই, যদি গণধর্ষণ হয়ে থাকে, তাহলে কি তদন্তে কারও নাম আসছে?” সিবিআই জানায়, সব প্রমাণ ডিএনএ পরীক্ষার জন্য ফরেন্সিকে পাঠানো হয়। ১৪ জন চিকিৎসকের ফরেন্সিক দল জানিয়েছে একজন এই কাজে যুক্ত।
পাল্টা বিচারপতি প্রশ্ন করেন, “ষড়যন্ত্র মানে কী?” এ কথা শুনে সিবিআই বলে, ‘এর অর্থ হল, পোস্ট অফেন্স কনডাক্ট।’
তবে রাজ্যের পক্ষ থেকে সওয়াল, তদন্ত শেষ, বিচার প্রক্রিয়া শেষ, বিশেষ আদালত সাজা ঘোষণা করেছে। এরপর একই অভিযোগের ক্ষেত্রে পরবর্তী তদন্ত করা যায় না। যদিও নির্যাতিতার পরিবারের আইনজীবী প্রশ্ন তুলেছেন পুলিশ এবং সিবিআই – উভয়ের ভূমিকা নিয়েই।