উন্নত ডিজাইন, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং পরিশীলিত আরামের এক অসাধারণ সংমিশ্রণ; মূল্য শুরু হচ্ছে ₹ ১১.৯৯ লক্ষ থেকে
নয়াদিল্লি: জেএসডব্লিউ এমজি মোটর ইন্ডিয়া নিয়ে এল সম্পূর্ণ নতুন এমজি হেক্টর- যা এসইউভি বিভাগে সাহসী ডিজাইন, অতুলনীয় আরাম, যুগান্তকারী প্রযুক্তি এবং গতিশীল ড্রাইভিং অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে হয়ে উঠল এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন। সম্পূর্ণ নতুন হেক্টরের আকর্ষণীয় বাহ্যিক ডিজাইনের মধ্যে রয়েছে মধ্যে নতুন ফ্রন্ট ও রিয়ার বাম্পারের নকশা, একটি সম্পূর্ণ নতুন গ্রিল ডিজাইন, নতুন অ্যালয় হুইল এবং দুটি নতুন রঙ – সেলাডন ব্লু ও পার্ল হোয়াইট। এর অন্দরসজ্জায় ৫-সিটার ট্রিমের জন্য ডুয়াল টোন আইস গ্রে থিম এবং ৬ ও ৭-সিটার ট্রিমের জন্য ডুয়াল টোন আরবান ট্যান ব্যবহার করা হয়েছে- যা কেবিনের পরিবেশকে আরও প্রিমিয়াম ও আকর্ষণীয় করে তোলে। সম্পূর্ণ নতুন এমজি হেক্টর রেঞ্জের প্রারম্ভিক মূল্য ₹১১.৯৯ লক্ষ শুধুমাত্র সীমিত সংখ্যক ইউনিটের জন্য (এক্স-শোরুম)।
সম্পূর্ণ নতুন এমজি হেক্টরে রয়েছে নতুন, বলিষ্ঠ ষড়ভুজাকৃতি অরা হেক্স গ্রিল- যা শক্তি ও নিখুঁত গঠনের প্রতীক। এর আত্মবিশ্বাসী উপস্থিতি আরও বাড়িয়ে তোলে সামনে ও পেছনের নতুন ডিজাইনের অরা স্কাল্প্ট বাম্পারগুলি- যা প্রতিটি কোণ থেকে গাড়িকে একটি পেশিবহুল ও দৃঢ় ভঙ্গি প্রদান করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই এসইউভিটিতে রয়েছে শক্তিশালী এবং আকর্ষণীয় অ্যালয় দিয়ে তৈরি ডায়ানামিক অরা বোল্ট অ্যালয় হুইল- যা দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ি থেকেও শক্তির বিচ্ছুরণ ঘটাতে থাকে। দুটি আধুনিক নতুন রঙ- সেলাডন ব্লু এবং পার্ল হোয়াইট এই গাড়ির আধুনিক ডিজাইনের আবেদনকে আরও বাড়িয়ে তোলে। সব মিলিয়ে ভিতরে ও বাইরে গাড়ির এই চোখ ধাঁধানো রূপ সম্পূর্ণ নতুন হেক্টরকে আগের চেয়ে আরও বেশি স্টাইলিশ এবং নজরকাড়া করে তুলেছে।
সম্পূর্ণ নতুন এমজি হেক্টরের বিলাসবহুল অন্দরসজ্জা এখন দুটি নতুন কালার থিমে পাওয়া যাবে— ৬ এবং ৭-সিটার ভ্যারিয়েন্টের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে আধুনিক নাগরিক নান্দনিকতা থেকে অনুপ্রাণিত ডুয়াল টোন আরবান ট্যান- যা একটি উষ্ণ, অভিজাত এবং আকর্ষণীয় পরিবেশ তৈরি করে এবং ৫-সিটার ভ্যারিয়েন্টের জন্য রয়েছে ডুয়াল টোন আইস গ্রে রঙ- যার মসৃণ কালো-ধূসর রঙের প্যালেট একটি পরিশীলিত এবং প্রযুক্তি-সমৃদ্ধ পরিবেশ গড়ে তোলে। এই থিম এবং অন্দরসজ্জাকে আরও উন্নত করা হয়েছে হাইড্রো গ্লস ফিনিশ অ্যাকসেন্ট দিয়ে, যেখানে হাইড্রোফোবিক কালো-নীল ইনসার্টগুলি গভীরতা, কমনীয়তা এবং দীর্ঘস্থায়ী স্থায়িত্ব যোগ করে। এই উন্নত ডিজাইনের পরিপূরক হিসেবে রয়েছে সিটে ফ্যাব্রিক ইনসার্ট এবং লেদার প্যাক: ড্যাশবোর্ড, দরজা ও কনসোল, ফ্রন্ট ভেন্টিলেটেড সিট, টেলিস্কোপিক ও টিল্ট অ্যাডজাস্টেবল স্টিয়ারিং এবং ৬-ওয়ে পাওয়ার অ্যাডজাস্টেবল ড্রাইভার সিট। সব মিলিয়ে গাড়ির নকশায় আরাম বৃদ্ধি করার পাশাপাশি কারুকার্য এবং দৈনন্দিন ব্যবহারিক ক্ষেত্রের মধ্যে একটি নিখুঁত ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা হয়েছে। সম্পূর্ণ নতুন হেক্টরের ইনফোটেইনমেন্ট সিস্টেমে রয়েছে শ্রেণির বৃহত্তম (১৪-ইঞ্চি) এইচডি পোর্ট্রেট টাচ স্ক্রিনের সঙ্গে স্মার্ট বুস্ট প্রযুক্তি। যার মাধ্যমে একটি এই গাড়ির ইনফোটেইনমেন্ট উল্লেখযোগ্য পারফরম্যান্স বুস্ট লাভ করে। মসৃণ, দ্রুত এবং নির্বিঘ্ন ইন্টারফেসের জন্য উন্নত প্রসেসিং ক্ষমতা প্রদান করার পাশাপাশি এই প্রযুক্তির ফলে সিস্টেম সব নির্দেশে দ্রুত সাড়া দেয় এবং একটি সহজ এবং প্রিমিয়াম ডিজিটাল অভিজ্ঞতা মেলে। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সম্পূর্ণ নতুন এবং এই শ্রেণির প্রথম আই-সোয়াইপ টাচ জেসচার কন্ট্রোল- যা এসি, মিউজিক এবং নেভিগেশনের জন্য দুই এবং তিন আঙুলের সোয়াইপের মতো স্বজ্ঞাত মাল্টি-টাচ অপারেশন সম্ভব করে তোলে। উদ্ভাবনী ডিজিটাল ব্লুটুথ® কী এবং কী শেয়ারিং ক্ষমতা, এই শ্রেণিতে প্রথম প্রেডিক্টিভ মেইনটেন্যান্স অ্যালার্ট এবং রিমোট এসি কন্ট্রোলের মতো উন্নত সুবিধা দেয়। এর স্মার্টফোনের মতো ইনটার্যাকশন সুবিধা এবং ড্রাইভিংয়ের আনন্দ-দুইই বাড়িয়ে তোলে। ১৭.৭৮ সেমি এমবেডেড এলসিডি স্ক্রিন-সহ ফুল ডিজিটাল ক্লাস্টারটি একটি আধুনিক এবং স্বজ্ঞাত ড্রাইভার ইন্টারফেস প্রদান করে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেএসডব্লিউ এমজি মোটর ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর অনুরাগ মেহরোত্রা বলেন, “হেক্টর ছিল আমাদের প্রথম মডেল এবং এটি দ্রুত এমজি ব্র্যান্ডের সমার্থক হয়ে ওঠে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে ১,৫০,০০০ গ্রাহকের আস্থা অর্জন করে হেক্টর ভারতের অন্যতম প্রিয় এসইউভি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। নতুন এমজি হেক্টরের মাধ্যমে আমরা এর ডিজাইন, আরাম এবং প্রযুক্তির উন্নতি ঘটিয়ে সেই ঐতিহ্যকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গিয়েছি। এই গাড়িতে মূল্যের নিরিখে হাজির করা হয়েছে এক অতুলনীয় সম্ভার। আমরা বিশ্বাস করি, সত্যিকারের উন্নত গতিশীলতা মুষ্টিমেয় মানুষের জন্য সংরক্ষিত একচেটিয়া বিলাসিতা হয়ে থাকা উচিত নয়। এই উন্নত প্যাকেজের মাধ্যমে, নতুন এমজি হেক্টর প্রযুক্তিকে আরও সহজলভ্য করে তুলবে এবং একটি প্রিমিয়াম এসইউভি কী কী দিতে পারে- তার নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে।”
অল-নিউ হেক্টর ব্যবহারকারীদের জন্য নিরাপত্তা এবং সুবিধার মানকে আরও উন্নত করেছে ৩৬০° এইচডি ক্যামেরা এবং হুইল ভিউ-এর মাধ্যমে- যা সম্পূর্ণ চারপাশের দৃশ্য দেখানোর পাশাপাশি টায়ার অঞ্চলের দৃষ্টিকোণও তুলে করে, ফলে সংকীর্ণ স্থানে পার্কিং এবং গাড়ি ঘোরানো সহজ হয়। এটি ব্যবহারিকতা এবং দৃশ্যমানতা বাড়ায় এবং টায়ারের স্তর পর্যন্ত চারপাশের সম্পূর্ণ পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতনতা নিশ্চিত করে। অল-নিউ হেক্টরে স্ট্যান্ডার্ড নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য যেমন এবিএস, ইবিডি, ইএসপি, টিসিএস হিল হোল্ড কন্ট্রোল এবং ব্রেক অ্যাসিস্ট রয়েছে। এতগুলি উন্নত বৈশিষ্ট্য এবং ১৪৩ পিএস শক্তি এবং ২৫০ এনএম টর্ক প্রদানকারী ১.৫ লিটার টার্বোচার্জড পেট্রোল ইঞ্জিন (CVT এবং MT) অল-নিউ হেক্টরকে আগের চেয়ে আরও স্টাইলিশ, বুদ্ধিমান, শক্তিশালী এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করে তুলেছে।
২০১৯ সালে ভারতের প্রথম ‘ইন্টারনেট কার’ হিসেবে লঞ্চ হওয়া এমজি হেক্টর প্রযুক্তি, নিরাপত্তা এবং স্টাইলের এক আকর্ষণীয় সমন্বয়ের মাধ্যমে ক্রমাগত নতুন মান স্থাপন করে চলেছে। এতে রয়েছে সেরা মানের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য যেমন ডুয়াল-পেন প্যানোরামিক সানরুফ, একটি আকর্ষণীয় ৩৫.৫৬ সেমি (১৪-ইঞ্চি) এইচডি ইনফোটেইনমেন্ট সিস্টেম, ৮টি রঙের অ্যাম্বিয়েন্ট মুড লাইটিং, ৭০টিরও বেশি বৈশিষ্ট্য-সহ এমজি-র উন্নত আই-স্মার্ট কানেক্টেড প্রযুক্তি এবং একটি উন্নত চালক সহায়তা ব্যবস্থা (আদাস) স্যুট- যা সত্যিকারের বুদ্ধিমান ও স্বতন্ত্র ড্রাইভিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে। অতিরিক্ত সুবিধার জন্য, অল-নিউ হেক্টরে ‘স্মার্ট কী’ এবং ‘অ্যান্টি-থেফ্ট ইমোবিলাইজেশন’-সহ পুশ বাটন ইঞ্জিন স্টার্ট/স্টপ ফিচারও রয়েছে। এছাড়াও এই গাড়িতে রয়েছে অটোমেটিক পাওয়ারড্ টেইলগেট, পিএম ২.৫ ফিল্টার-সহ এয়ার পিউরিফায়ার, রেইন সেন্সিং ওয়াইপার, ‘আই-স্মার্ট’ অ্যাপে অডিও, এসি ও মুড লাইটের জন্য রিমোট কন্ট্রোল এবং ফ্রন্ট পার্কিং সেন্সর। একাধিক ট্রিম এবং সিটিং কনফিগারেশনে উপলব্ধ অল-নিউ হেক্টর উন্নত আরাম, স্মার্ট সুবিধা এবং উন্নতমানের সুরক্ষা প্রদান করে – যা একে বর্তমানের এসইউভি ক্রেতাদের কাছে আকর্ষণীয় পছন্দ করে তুলেছে।
অল-নিউ হেক্টর গাড়িটি ৮৪ মাস/৭ বছর পর্যন্ত মেয়াদে ১০০% অন রোড প্রাইস ফান্ডিং-এর মাধ্যমেও কেনা যাবে। এছাড়াও, গ্রাহকরা নতুন এসইউভিক আনুষাঙ্গিক সরঞ্জামের উপরেও ১০০% ফান্ডিং সহায়তা পেতে পারেন।
অল-নিউ হেক্টর গাড়িটির সঙ্গে পাওয়া যায় “এমজি শিল্ড” নামক একটি অনন্য মালিকানা সংক্রান্ত প্রোগ্রাম- যা বিক্রয়োত্তর পরিষেবার বিভিন্ন বিকল্প প্রদান করে। গ্রাহকরা এমনিতেও পাচ্ছেন স্ট্যান্ডার্ড ৩+৩+৩ প্যাকেজ- যার মধ্যে রয়েছে সীমাহীন কিলোমিটার-সহ তিন বছরের ওয়ারেন্টি, তিন বছরের রোডসাইড অ্যাসিস্ট্যান্স এবং তিনটি শ্রমমূল্য বিহীন পিরিয়ডিক সার্ভিস। অল-নিউ হেক্টরের মালিকরা ওয়ারেন্টি বা রোডসাইড অ্যাসিস্ট্যান্সের মেয়াদ বাড়িয়ে অথবা কোম্পানির প্রি-পেইড রক্ষণাবেক্ষণ প্যাকেজ ‘প্রোটেক্ট প্ল্যান’ বেছে নিয়ে তাঁদের কভারেজ কাস্টমাইজ করতে পারেন- যা মানসিক শান্তি এবং একটি চাপমুক্ত মালিকানার অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।
নিচে পেট্রোল ভ্যারিয়েন্টের মূল্য তালিকা দেওয়া হলো এবং অল-নিউ হেক্টরের ডিজেল ভ্যারিয়েন্টটি আগামী বছর (২০২৬) বাজারে আনা হবে।
জেএসডব্লিউ এমজি মোটর ইন্ডিয়ার পরিচয়:
বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে উপস্থিতি থাকা গ্লোবাল ফরচুন ৫০০ কোম্পানি এসএআইসি মোটর এবং জেএসডব্লিউ গ্রুপ (ভারতের একটি শীর্ষস্থানীয় সংস্থা যার বি২বি এবং বি২সি উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবসা রয়েছে) ২০২৩ সালে একটি যৌথ উদ্যোগ গঠন করে। তার নাম হয় – ‘জেএসডব্লিউ এমজি মোটর ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’। এই যৌথ উদ্যোগটির লক্ষ্য হলো একটি স্মার্ট এবং দীর্ঘমেয়াদি স্বয়ংচালিত ইকোসিস্টেম তৈরি করা। পাশাপাশি ক্রেতাদের জন্য আকর্ষণীয় মূল্যে উন্নত প্রযুক্তি এবং ভবিষ্যৎমুখী পণ্যগুলি সহজলভ্য করার জন্য বিভিন্ন ধরনের গাড়ির পোর্টফোলিও তৈরি করার উপরে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেছে তারা। জেএসডব্লিউ এমজি মোটর ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড বিশ্বমানের প্রযুক্তি প্রবর্তন, উৎপাদন ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করা, তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম জুড়ে সেরা উদ্ভাবন নিয়ে আসা এবং আঞ্চলিকীকরণের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
মরিস গ্যারেজেস্-এর পরিচয়:
১৯২৪ সালে ইংল্যান্ডে প্রতিষ্ঠিত মরিস গ্যারেজেস্-এর গাড়িগুলি তাদের স্পোর্টস কার, রোডস্টার এবং ক্যাব্রিওলে সিরিজের জন্য বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত। এমজি-র গাড়িগুলি তাদের স্টাইলিং, কমনীয়তা এবং প্রাণবন্ত পারফরম্যান্সের জন্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এবং এমনকি ব্রিটিশ রাজপরিবার-সহ সেলিব্রিটিদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের ছিল। ১৯৩০ সালে ইংল্যান্ডের অ্যাবিংডনে প্রতিষ্ঠিত এমজি কার ক্লাবের হাজার হাজার অনুগত ভক্ত রয়েছে- যা একে, একক গাড়ির ব্র্যান্ডের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম ক্লাবগুলোর মধ্যে অন্যতম করে তুলেছে। গত ১০০ বছরে এমজি একটি আধুনিক, ভবিষ্যৎমুখী এবং উদ্ভাবনী ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। গুজরাটের হালোলে অবস্থিত এর অত্যাধুনিক উৎপাদন কেন্দ্রের বছরে ১,০০,০০০-এরও বেশি গাড়ি তৈরির ক্ষমতা রয়েছে এবং এখানে ৬,০০০ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মচারী কাজ করেন। কানেক্টেড, অটোনোমাস, শেয়ারড এবং ইলেকট্রিক মোবিলিটির দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা চালিত হয়ে, এই উদ্ভাবনী গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি আজ স্বয়ংচালিত বিভাগের সর্বস্তরে ‘অভিজ্ঞতা’ বৃদ্ধি করেছে। এটি ভারতের যানবাহন শিল্পে বেশ কিছু জিনিস ‘প্রথম’বার নিয়ে এসেছে, যার মধ্যে রয়েছে ভারতের প্রথম ইন্টারনেট এসইউভি – এমজি হেক্টর, ভারতের প্রথম পিওর ইলেকট্রিক ইন্টারনেট এসইউভি – এমজি জেডএস ইভি, ভারতের প্রথম অটোনোমাস (লেভেল ১) প্রিমিয়াম এসইউভি – এমজি গ্লস্টার, ব্যক্তিগত এআই সহকারী এবং অটোনোমাস (লেভেল ২) প্রযুক্তি-সহ ভারতের প্রথম এসইউভি অ্যাস্টর, এমজি কমেট – দ্য স্ট্রিট-স্মার্ট কার এবং ভারতের প্রথম ইন্টেলিজেন্ট সিইউভি এমজি উইন্ডসর।










