পরের বছরেই রাজ্যে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে বিজেপি নানা ইস্যুতে তৃণমূল সরকারের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে। এই আবহে কাল শুক্রবার রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।দুর্গাপুরের নেহেরু স্টেডিয়ামে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। সভ ঘিরে প্রস্তুতি তুঙ্গে।বুধবার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন বিজেপির রাজ্য সম্পাদিকা লকেট চট্টোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা খতিয়ে দেখতে আনা হয়েছিল স্নিপার ডগ। পুলিশ কুকুর নিয়ে নিরাপত্তা বিষয়ক খতিয়ে দেখা হচ্ছে প্রতি মুহূর্তে। দুর্গাপুর নেহেরু স্টেডিয়াম মোদীর সভাস্থল নিরীক্ষণ করেছেন বোম্ব স্কোয়াডের সদস্যরাও। ১৮ই জুলাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনসভাকে কেন্দ্র করে নেহেরু স্টেডিয়াম পরিদর্শনে এসে রাজ্য সম্পাদক লকেট চট্টোপাধ্যায় জানান, ২৬ -এর বিধানসভায় বাংলার জনতা তৃণমূলকে জবাব দেবে। পাশাপাশি তিনি জানান, রাজ্য সরকার খালি কেন্দ্রের উপর দোষ চাপায়। কিন্তু কেন্দ্রের শিল্প সংক্রান্ত বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাজির থাকেন না। এছাড়াও মেরুকরণের ভোটের একটা চেষ্টা চলছে সুকৌশলে। কিন্তু বাংলার বাঙালি অস্মিতা অটুট। প্রধানমন্ত্রী সভার জন্য রাঢ় বঙ্গকে বেছে নেওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ রাঢ় বঙ্গের মানুষরা ঢেলে বিজেপিকে ভোট দিচ্ছে।