রাজগঞ্জে: মহেশ রায় জলপাইগুড়ি রাজগঞ্জে বাড়ি। প্রতিবেশী এক নাবালিকাকে দেখাতেন প্রলোভন। না আসলে ধমক দিতেন, নাবালিকা আসতেই তার সাথে বিভিন্ন রকমের খারাপ কাজ করতেন। প্রায় বছরখানেক ধরে চলবার পরে ওই নাবালিকা গর্ভবতী হয়ে যায়। সে তার বাবা মাকে পুরো ঘটনাটি জানায়। ওই নাবালিকা জলপাইগুড়ি রাজগঞ্জের একটি স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশোনা করে। তার বাবা যতদূর পর্যন্ত খবর পাওয়া গেছে কৃষি কাজ করেন অবস্থা সেরকম ভালো নয়। ওই সুযোগটির ন্যায় ওই বৃদ্ধ, নানা রকম জিনিসের প্রলোভন দেখিয়ে ওই নাবালিকাকে ঘরে ডেকে আনত সে। তার বাড়িতে স্ত্রী এবং দুই ছেলে আছে। তার প্রতিবেশীরা অবাক হয়ে যাচ্ছেন কিভাবে ঐ বৃদ্ধ এই জঘন্য কাজ করলেন, ওই নাবালিকাকে আপাতত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে রেখে চিকিৎসা করানো হচ্ছে। আর ওই বৃদ্ধ আপাতত পুলিশি হেফাজতে নাবালিকার বাবা মা জানিয়েছেন এই ঘটনার পরে ওই নাবালিকা মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে, কথাবার্তা বেশি বলছে না। তার চিকিৎসা চলছে।