চৈত্রের গোড়াতেই হু-হু করে চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। ইতিমধ্যেই সূচক ছুঁয়েছে ৩৫ ডিগ্রি। পারদ যত চড়ছে, বাজারে ততই বাড়ছে এসি, ফ্যান বা কুলারের চাহিদা। আগামী তিন-চার মাসে এগুলির রেকর্ড বিক্রির চাহিদা। আগামী তিন-চার মাসে এগুলির রেকর্ড বিক্রির ব্যাপারে প্রবল আশাবাদী অধিকাংশ নির্মাণকারী সংস্থা। গত পাঁচ বছরে ভারতের বাজারে এসি বিক্রি করে ১৩ শতাংশ মুনাফা করেছে ব্লু স্টার। এর অঙ্ক ৪০০ কোটি টাকা।
সম্প্রতি ব্লু স্টার লিমিটেড রুম এসি ১৫০টি মডেল বাজারে আনলো, সঙ্গে আসন্ন গ্রীষ্মের মরশুমের জন্য একটি ‘ফ্ল্যাগশিপ প্রিমিয়াম’ সম্ভার। এর মধ্যে আছে ইনভার্টার এসি, ফিক্সড স্পিড এসি আর উইন্ডো এসি, যা সবরকম দামের প্রত্যেক ক্রেতার প্রয়োজন মেটাবে।
এই বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বি ত্যাগরাজন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর জানালেন, “২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে আরও প্রায় ৪৫০ মিলিয়ন মধ্যবিত্ত ক্রেতা তৈরি হতে চলেছে। ফলে রুম এসির বাজার এখন ঊর্ধ্বমুখী এবং আগামী কয়েক বছরে বিপুল হারে বৃদ্ধি পাবে। আবাসন সেক্টরের বৃদ্ধি, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ব্যবহার এবং গ্রামীণ অর্থনীতির বৃদ্ধির মত ইতিবাচক প্রবণতাও আমাদের শিল্পক্ষেত্রের ভবিষ্যৎকে রূপ দেবে। এটা আমাদের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ।”