নাগপুরে ১৩ বছর পর আরএসএস দফতরে প্রধানমন্ত্রী

IMG-20250330-WA0199

শেষবার গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন আরএসএস-এর সদর দফতরে হাজির হয়েছিলেন। তারপর কেটে গিয়েছে একটা যুগ। এরপর মুখ্যমন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর রবিবার আরএসএস-এর সদর দফতর থেকে ভাষণ দিলেন মোদী। সংঘের সদর দপ্তরে গিয়ে তিনি যে অভিভূত, সেটা বোঝাতে হাতে লেখা চিঠি স্মৃতি মন্দিরে রেখে এলেন তিনি। সঙ্গে মোদির মুখে প্রত্যাশিতভাবেই সংঘের ভূয়সী প্রশংসা।
রবিবাসরীয়র ভাষণে মোদীর মুখে শোনা যায়, মায়ানমার ভূমিকম্পের প্রসঙ্গও। এদিন তিনি বলেন, ‘ওই দেশে ওরকম ভয়ঙ্কর একটা ভূমিকম্প হয়েছে। ভারত কিন্তু ওদের সাহায্য় করতে সবার আগে পৌঁছে গিয়েছে। একই ভাবে তুরস্কে যখন ভূমিকম্প এসেছিল। সময় আমরাই সবার আগে পৌঁছে গিয়েছিলাম।’
আরএসএসের শতবর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, “একশো বছর আগে পোঁতা জাতীয়তাবাদের বীজ আজ মহীরুহ বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছে। আদর্শ এবং অনুশাসন এই বটবৃক্ষকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে। এটা সাধারণ বটবৃক্ষ নয়, আরএসএস ভারতের অমর সংস্কৃতির আধুনিক অক্ষয়বট। আজ ভারতীয় সংস্কৃতি এবং রাষ্ট্রীয় চেতনাকে প্রতিনিয়ত শক্তিশালী করছে আরএসএস।”
তিনি উল্লেখ করেন, জীবনে অহম নয়, বয়ম। আমি নয়, আমরা নীতি পালন করা হবে। তখনই তা দেশজুড়ে তার প্রভাব দেখা যাবে।’
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, সংঘের প্রচেষ্টা ভারতকে আরও উজ্জ্বল করবে।’
তাঁর আরও দাবি, ‘স্বাস্থ্য নিয়ে সরকারের নীতিটা খুব স্পষ্ট। দেশের কোনও গরিব মানুষকে যেন চিকিৎসার অভাবে প্রাণ ত্যাগ করতে না হয়, আমদের সরকারের নীতিটাই সেটা। আর এই নীতিতে আমাদের ক্রমাগত এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আয়ুষ্মান ভারত।’

About Author

[DISPLAY_ULTIMATE_SOCIAL_ICONS]

Advertisement