বিহারের রাজনীতিতে তিনি বড্ড প্রাসঙ্গিক। শুধু বিহারই নয়। ২০১৪ সালে মোদী ও এনডিএ জোটের উত্থানের পর থেকেই প্রশান্ত কিশোরের নাম ছড়িয়েছে মানুষের মুখে মুখে। ২০১৮ সালে নীতীশ-ঘনিষ্ঠতার দরুন পিকেকে একবার দেখা গিয়েছিল দলীয় রাজনীতির অন্দরে। সেই সময় নীতীশের জেডিইউ-এর সঙ্গে হাত মিলিয়ে ছিলেন তিনি। হয়েছিলেন দলের সহ-সভাপতি। ২০২১ সালে বাংলা ও তামিলনাড়ুতে শেষবারের জন্য ভোটকুশলীর কাজ সেরে তিনি তৈরি করেন নিজের রাজনৈতিক দল। নাম দেন ‘জন সুরাজ’।
চলতি বছরের নভেম্বরেই বিহারে সম্ভবত বাজবে নির্বাচনী নির্ঘণ্ট। আর তার আগেই এককালের ‘কিং মেকার’ এখন ইঙ্গিত দিচ্ছেন সরাসরি নির্বাচনী রাজনীতিতে নামার। আসন্ন নির্বাচনে ‘জন সুরাজ’ যে বিহারের ২৪৩টি বিধানসভা কেন্দ্রেই নিজেদের প্রার্থী দিতে চলেছে, সেই ঘোষণাটা আগেই করেছেন পিকে।
প্রশান্ত কিশোরের কথায়, ‘আমার দলের কর্মীরা আমাকে বারবার তেজস্বী যাদবের বিরুদ্ধে রঘপুর কেন্দ্র থেকে দাঁড়াতে বলছে। তবে এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনও দলের হাতেই।’ এরপর তুঙ্গে ওঠে জল্পনা।